Is profanity essentially gender-biased?

Some years ago I came across a feminist argument about profanity. It proposes that profane words and phrases are related to feminine attributes, only because the society and the masculine counterparts in particular, regard female as subhuman or less-than-man, at least. Suppose ‘motherfucker’ is a profane expression because it has something to do with feminine weakness.

I was more or less convinced and later it slipped out of my mind.

Many days later the argument prompted again and this time I was not convinced anymore. I think an expression can be profane when it has some sort of sensitivity regardless of its gender inclination.

It has SENSITIVITY at its core and nothing else.

Profanity is not essentially gender oriented practice. Let’s put forward some examples (both from West and East) and examine them.

1) Motherf×××
2) Pubic hair (baal in Bengali)
3) Holy Shit
4) Jesus Fu××× Christ

It is always Motherf××× and never Grandmotherf×××. It is profane because the relation between mother and son is more sensitive than that of grandson and grandmother.

Pubic hair is gender neutral.

Shit is never holy. The association between holiness and shit makes it sensitive and therefore profane.

Christ is never fu××× either. Sensitivity is very clear here, gender neutrality also.

The argument seems baseless now.

One Comment

  1. আপনার আর্গুমেন্টটা এই এজামপশনের উপর দাঁড়িয়ে আছে — গালি দেয়ার ক্ষেত্রে কেবল একটিমাত্র মানসিকতা কাজ করতে পারে এবং ফেমিনিস্টরা ভাবে সেই একমাত্র কারণটি হচ্ছে সমাজে বিদ্যমান মিসোজিনি। এটা ফান্ডামেন্টালি ফ্লড আর্গুমেন্ট। কারণ ফেমিনিস্টরা নারীজড়িত গালিগালাজের ব্যাপকতা থেকে সমাজে বিদ্যমান একটা সমস্যা হাইলাইট করতে চায়। এটার কাউন্টার আর্গুমেন্ট হিসেবে যদি আপনি দেখাতে পারতেন যে, পুরুষকে অবমাননা করেও সমান পরিমাণে গালি বিদ্যমান আছে, তাহলে আপনার বক্তব্য যৌক্তিক হত।
    আপনি সেনসিটিভিটির কথা এনেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে সেনসিটিভিটি কেন তৈরি হচ্ছে? উত্তর – কাউকে বা কিছুকে অবমাননা করায়।
    আপনি যে তিনটা উদাহরণ নিয়ে এসেছেন সেগুলোতে ধর্মকে অবমাননা করা হচ্ছে। ধর্মীয় প্রতীকের কোন লিঙ্গ নেই। এছাড়াও বাল শব্দটি এনেছেন এটা অবমাননাকর কারণ পিউবিক হেয়ার লজ্জাজনক বিষয়। মা**, খা**, মা** *দি এই শব্দগুলোও অবমাননাকর। প্রশ্ন হল কাকে অবমাননা করা হচ্ছে? স্পেসিফিকলি নারীকে। তোর মা**রে *দি-র মাসকুলিন ইকুইভেলেন্ট কোন গালি আছে কি?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *